বন্ধুরা আজ আমরা জানবো বিক্রয় সম্পর্কে। যেমন: বিক্রয় কাকে বলে ,বিক্রয় হলো একজন ব্যক্তির কাছে কোন পণ্য টাকার বিনিময়ে দেয়া।
বিক্রয় কাকে বলে?
বিক্রয়ঃ ক্রেতাদের সম্ভাব্য, কোন পণ্য বিক্রয় করার উদ্দেশ্যে বা সেবা বিক্রয় করার উদ্দেশ্যে তাদেরকে বিভিন্ন রকম কথা বলে সেই ,পণ্যটি ক্রয় করার জন্য পরোচিত করাকে বিক্রয় বলে।
আরও পড়ুনঃ সাধারণ জ্ঞান
যে যে ভাবে পন্য বিক্রয় করার যায়ঃ
- অনলাইন যোগাযোগ
- সামাজিক যোগাযোগ
- মৌখিক যোগাযোগ
- একবার একাধিক যোগাযোগ
- আকাশ পথ যোগাযোগ
- নৌ পথ যোগাযোগ
- সড়ক পথ যোগাযোগ
অনলাইন যোগাযোগ এসে মানুষের ক্রয় -বিক্রয় করা আরো সহজ হয়েছে। ঘরে বসে এখন আমরা সবকিছু ক্রয় -বিক্রয় করতে পারি। যেটা আগে পায়ে হেঁটে বা কোন যানবাহনে যেতে হতো ,তাতে অনেক সময় লেগে যেত। কিন্তু ,এখন খুব কম সময়ের মধ্যে আমরা পণ্য ক্রয়- বিক্রয় করতে পারি।
বিক্রয়ের গুরুত্বঃ
আমরা যখন কোন পণ্য উৎপাদন করি। সে পণ্যটি বিক্রয় করি। বিক্রয় করলে তার থেকে আমরা অর্থ পাই। একজন মানুষকে ভালোভাবে বাঁচতে হলে ,তার অর্থের প্রয়োজন আছে। জেরোমী মেকার্থী বলেছেন ,আদমশুমারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী আমেরিকার ১০ জনে একজন ব্যক্তি বিক্রেতা।
নিচে আমরা আরো কিছু বিষয় নিয়ে আলোচনা করব।
ক্রেতাদের পণ্য ক্রয় করতে সহায়তাঃ
ক্রেতা যখন পণ্য ক্রয় করতে আসবে। তখন বিক্রেতার পণ্য বিষয়ক সব কথা খুলে বলা। পণ্যর দোষ গুণ এবং মূল্য বলা। যেন একজন ক্রেতা পণ্য ক্রয় করতে এসে, কোন সমস্যার সম্মুখীন না হয়। ক্রেতা সিদ্ধান্ত নিতে গিয়ে কোন সমস্যায় পড়লে তাকে সমাধান করে দেয়া।
প্রতিষ্ঠানের প্রতিদ্বন্দ্বীঃ
যে কোম্পানির হয়ে পণ্য ক্রয় করবে। সে কোম্পানি যেরকম পণ্য ক্রয় করবে ,ঠিক সেরকম পণ্যে দেয়া উচিত। অন্য কোন পণ্য মিথ্যা কথা বলে দেয়া ঠিক না। ক্রেতাদের পণ্য কেনার আগে পণ্য সম্পর্কে সমস্ত তথ্য নেয়া। যেন কোম্পানির কোন সমস্যা না হয়।
বাজারজাতকরণ তথ্য সরবরাহঃ
একটি পণ্য বাজারজাত করার আগে তার সমস্ত তথ্য নেয়া। সে তথ্য কোম্পানির কাছে পৌঁছে দেয়া। সে কোম্পানি যদি ক্রয় করতে পারে। ক্রয় করার আগে দর কষাকষি করে। পণ্যটি সঠিক মূল্য দিয়ে ক্রয় করা
কৌশলগত পরিকল্পনা প্রণয়নে সহায়তাঃ
পণ্য ক্রয় করার আগে আশেপাশের বাজারগুলো থেকে পণ্যনের দাম জানা। কোন পণ্যের মূল্য কতটুকু হতে পারে। সে সম্পর্কে পরিকল্পনা করা। সে পরিকল্পনা ,অনুযায়ী একেক জন একেক রকম ভাবে দরদাম করা। সঠিক সময় বুঝে পণ্যটি বাজারজাত করা।
পণ্য উদ্ভাবন ও উন্নয়নের সাহায্যঃ
বিক্রেতার সাথে সরাসরি যোগাযোগ করা। কোন পণ্যের মূল্য কতটুকু হবে সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য নেয়া। ক্রেতার কাছে থেকে আরও কিছু পরামর্শ নেওয়া, কি করলে আরো বেশি দামে বিক্রয় করা যাবে। সে সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য সংগ্রহ করা ।
বন্ধুরা আশা করি আপনারা বিক্রয় সম্পর্কে অনেক কিছু জেনেছেন এবং বুঝতে পেরেছেন।